ভরা মৌসুমেও ইলিশের বাজার চড়া। ৭শ থেকে ৮শ গ্রাম সাইজের ইলিশের কেজি বিক্রি হচ্ছে দেড় হাজার টাকা। সোনালি মুরগি ২০ টাকা বেড়ে ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ডিমের ডজন ১৬০ টাকা। সবজির বাজারে পেঁপে আর পটল ছাড়া বেশিরভাগ সবজিই কিনতে হবে ৫০ থেকে ৬০ টাকায়। সয়বিন তেল ও চিনির দাম কমেছে ৫ টাকা করে।
রিপন বৈষ্ণব। স্ত্রী সন্তান নিয়ে তিনজন হলেও বাবা মা ভাইসহ ৮ জনের সংসারে খরচের বড় অংশই ব্যায় হয় তার পকেট থেকেই। বেসরকারী চাকরী তাই বেতন না বাড়লেও বাজারে সব জিনিসের দাম বাড়ায় হিসেব মেলাতে হিমশিম অবস্থা।
শুধু রিপন নয় যারা বাজার করেন তাদের বেশিরভাগেরই অবস্থা একই রকম।
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে পেঁপে বিক্রি হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ টাকায় আর পটল ৪০ টাকায়। এছাড়া বেশিভাগ সবজির দামই ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। কাঁচা মরিচের কেজি ১৮০ থেকে ২০০ টাকা।
মাছের বাজারে ক্রেতার অস্বস্তি কাটছেই না। পাবদা টেংরাসহ সবরকম ছোটমাছ বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৬০০ টাকায়। ভরা মৌসুমেও ইলিশের দর আকাশ ছোয়া। ৬শ থেকে ৮শ গ্রাম সাইজের ইলিশ প্রতি কেজি ঠেকেছে দেড় হাজারের ঘরে।
ডিমের দাম প্র“তদিনই বাড়ছে। কাওরান বাজারেই ডজন ১৬০ টাকা। পাড়া মহল্লায় আরো বেশি।
আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে গরুর মাংস। খাশির মাংস ১১০০ টাকায়। ব্রয়লার দাম আগের মতো হলেও সোনালি মুরগির দাম ২০ বেড়ে হয়েছে ৩০০ টাকা।
তবে লিটারে ৫ টাকা কমেছে সয়াবিন তেলের দাম। কমেছে চিনির দরও।
পাঠকের মতামত